Thursday, January 11, 2018

ব্লগে ফিরে এলাম।

আমি কখনও ঈশ্বর এবং মানুষের উপর বিশ্বাস হারাই না। আমার সাত বছরে তিল তিল করে গড়ে তোলা ফেসবুক একাউন্ট মানুষের হাতেই নষ্ট হয়ে গেছে, তবুও বিশ্বাস হারাতে পারছিনা। মানুষ বিশ্বাসঘাতকতা করবে যেখানে, ঈশ্বর এসে দাঁড়ান সেখানে। ঈশ্বর নিশ্চয়ই আমার সহায়। আমি মানুষ ভালোবাসি, মানুষের মাঝে থাকতে ভালোবাসি। ফেসবুক ছিল মানুষের মাঝে থাকার সবচেয়ে বড় আশ্রয়। আজ আমার ফেসবুক নেই, মন খারাপ করেছিলাম। ঈশ্বর আমাকে সজাগ করে দিলেন, আমার নিজস্ব ব্লগটা তো আছে। ব্লগে লিখেইতো আমি আবার মানুষের কাছে যেতে পারি।

বিশ্বাসে আঘাত পেলে মনে হয়, চারদিকে সবাই আছে, আশেপাশেও সবই আছে অথচ আমার কেউ নয়, কিছুই আমার নয়।
জানুয়ারি ১৮ 

পূর্ণিমা শীল, সাদিয়া জাহান প্রভা---একজন সমাজের নীচুতলার, অন্যজন উঁচুতলার--দুজনেই লড়াকু সৈনিক।বেঁচে থাকো মায়েরা।

'পতিত নষ্ট গলিত সাম্প্রদায়িক সমাজে ক্ষত বিক্ষত হয়েও একটি মেয়ে কেমন করে মাথা উঁচু করে বাঁচে, তারই 'আইকন' পূর্ণিমা


আজ্ঞে না," সেই ২০০১ সালের পূর্ণিমা শীল" বললে পূর্ণিমা শীলের নতুন করে শ্লীলতাহানি হয়না। বরং আগামীর 'পূর্ণিমা শীল'রা আজকের পূর্ণিমাকে দেখে নতুন করে বাঁচার শক্তি পাবে। 'পতিত নষ্ট গলিত সাম্প্রদায়িক পুরুষশাসিত সমাজে ক্ষত বিক্ষত হয়েও একটি মেয়ে কেমন করে মাথা উঁচু করে বেঁচে ওঠে, তারই 'আইকন' হিসেবে পূর্ণিমা প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। 
আর হ্যাঁ,পূর্ণিমা প্রতিমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে চাকরি পাওয়ায় যারা মনে করছেন, পূর্ণিমাকে চাকরি দেয়াটা নির্বাচনী স্টান্টবাজি, চাকরি দেয়ার বদলে পূর্ণিমার ধর্ষকদের বিচার করা উচিত ছিল--শুনুন, প্রতিমন্ত্রী তারানা হালি্ম যে দেশের প্রতিমন্ত্রী, আপনারাও সেই দেশেরই নাগরিক। আপনারা পূর্ণিমার ধর্ষকদের বিচার দাবী করলেননা কেন গত ১৭ বছরে! 'পূর্ণিমা শীল'কে নিয়ে রাজনীতি করেছেন শুধু। নির্বাচন এলেই ভোট টানার ট্রাম্পকার্ড হিসেবে পূর্ণিমা নামটি যখন ব্যবহার করেন, তখন পূর্ণিমাকে নতুন করে ধর্ষণ করা হয়না?


ফেসবুক আমায় ব্যান করে রেখেছে, এখানে আমার কোন কাজ নেই। 
তবুও ফেসবুকে আসি মানুষ দেখি, চেনা মানুষদের নতুন করে চিনি।


জানুয়ারী ১৭

আপদগুলি কভার পিকে বঙ্গবন্ধুর ছবি লটকায়, অথচ শামীম ওসমান আর আইভীরে লইয়া দলাদলি করে! 
আপদগুলি নিজেদেরকে শেখ হাসিনার 'ভাই' পরিচয় দেয়, কিন্তু মোস্তফা জব্বার আর তারানা হালিম লইয়া দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়।
আপদগুলি প্রোফাইলে 'জয় বাংলা' লিখে, অথচ আমারে কয় 'ধর্মান্ধ, হিন্দু মৌলবাদী। 
এইসব আপদেই 'লীগ' ভরে গেছে, নির্বাচন যত এগিয়ে আসবে, এদের সুবিধাভোগি চেহারা তত স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠবে।যেই দলে আপদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে, নির্বাচনে সেই দলের ভরাডুবি অবশ্যম্ভাবি। 



যে দেশে জনগণের কোয়ালিটি নয়, জন সংখ্যার কম বেশিতে রাজনীতিবিদদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রিত হয়, ভোটের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণে জনের সংখ্যা বাড়াতে মানবিকতার সীল দিয়ে অন্য দেশ থেকে জনগণ আমদানী করা হয়, সহজ সরল জনগণকে ইহকালে ভালোভাবে বাঁচার তাগিদ না দিয়ে পরকালে সুন্দর জীবনের লোভ দেখানো হয়, ইহকালে সুস্থ সুন্দর জীবন যাপনে কারিগরি শিক্ষা,আধুনিক শিক্ষার ভূমিকার কথা না বলে পরকা্লে আঙুর বেদানার রস পান করার আফিম খাওয়ানো হয়-- তেমন দেশে হকারগণ রাস্তার পাশে, ফুটপাথে বসবেনা তো কি আপনাদের বাড়ির আঙিনায় গিয়ে বসবে? আপনার বাড়ির আঙিনার গেটে তো বাইরে থেকে দশ নম্বরী তালা ঝুলতে থাকে! ওরা যাবে কোথায়!
** রাজনীতি বুঝিনা, তাই আপনাদের হাত থেকে বেঁচে গেছি! রাজনীতি বুঝলে আমাদেরও হকার হয়ে রাস্তার ফুটপাথে বসতে হতো, পুলিশের লাঠির বারির ভয়ে তটস্থ থাকতে হতো, তারপর ভোটের নেতাদের মারামারি গালাগালি হানাহানির প্রায়শ্চিত্ত আমাদেরই করতে হতো**



মাননীয় প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম পূর্ণিমা রাণী শীলকে তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী পদে নিয়োগ দিয়েছেন। একে বলে যোগ্য মানুষের যোগ্য কাজ।
মানুষ মরণশীল তবুও কিছু মানুষ মৃত্যুর পরেও কোটি মানুষের মাঝে বেঁচে থাকে তার কর্মে। মাননীয় প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, আপনার নাম বেঁচে থাকুক পূর্ণিমার মত লাখো দূর্ভাগার হৃদয়ে চাঁদের আলো হয়ে, আর দূর্বৃত্তের মনে জেগে থাকুক জ্বলন্ত চ্যালাকাঠের ছ্যাকা হয়ে।
আগেও ভালোবাসতাম তারানা আপনাকে, সেই যখন নতুন কুঁড়িতে আপনাকে দেখতাম, আজও ভালোবাসি।

জানুয়ারী ১৬

২০১৮ সালে নির্বাচন!! মন্ত্রী এমপি নেতা উপনেতা পাতিনেতাগণ তা মাথায় রেখেছেন তো !


আমার দেশি ভাইদের কাছে সবিনয় প্রশ্ন,কারো নির্দেশে ভদ্রজনদের আইডি রিপোর্ট করে ব্যান করিয়ে আপনাদের ভাগ্যে কী জুটছে?
'১১ থেকে '১৭ স্ট্যাটাসে ৫ লক্ষের বেশি শব্দ লিখেছি। সব কপি করে ফেলেছি। এবার আমার আইডি মালা বানিয়ে তোগো গলায় ঝুলা।

ফেসবুকে আমার দেশপ্রেমিক বন্ধুরা দেখি 'ভাবনা' নামের কোন এক নায়িকার বিরুদ্ধে ' মারুঙ্গা কাটুঙ্গা, দেশ থেকে বাহির করে দুঙ্গা" জাতীয় শ্লোগান দিচ্ছে!
বিষয় কি? বিষয় হইলো, ভাবনা নামের কোন এক মাইয়া কিছু না ভাবিয়াই বলে ফেলছে, সে দেশী কোন জামাকাপড় কিনেনা, কারণ দেশে ওর পছন্দের ব্র্যান্ড নেই। পছন্দের ব্র্যান্ড কিনতে ও ভারত সিঙ্গাপুর লন্ডন ইরাক ইরান পাকিস্তান যায়।
সমস্যা কি? আপনারা কিনেননা পাকিস্তানী সালোয়ার কামিজ? কিনেননা ইন্ডিয়ান ড্রেস? কিনেননা ইন্ডিয়ান শাড়ি? বিয়ের বাজার করতে ইন্ডিয়া দুবাই সিঙ্গাপুর যান না? তখন কি ভাবনা আইসা আপনাদের বলে, " মারুঙ্গা কাটুঙ্গা দেশ থিকা বাইর কইরা দুঙ্গা?"
আর বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলা চলাকালিন বাংলাদেশের মাইয়ারা যখন দুই গালে " আফ্রিদি, ম্যারি মি' লেইখা লাল টুকটুকা ঠোঁট চোক্কা কইরা বইসা থাকে, তখন আপনাগো দেশপ্রেম কই থাকে?

দুই ছেলে নাকি ধূমপানরত মেয়েদের ছবি ভিডিও করে ফেসবুকে ছড়িয়ে দিয়ে কমান্ড করেছে, মেয়েরা পাবলিকলি ধূমপান করতে পারবেনা। হা হা হা!! ছেলেরা তোদের বলি শোন, স্বাস্থ্যের জন্য যা ক্ষতিকর, তা ছেলে মেয়ে সকলের জন্যই ক্ষতিকর। সব জেনেও যদি ছেলেরা পাবলিকলি ধূমপান করতে পারে, মেয়েদের বেলায় 'না' কেন?
এই যেমন ধর, তোদের বাপেরা জানতো, যৌনপল্লীতে নিয়মিত যাতায়াত করলে গনোরিয়া, সিফিলিসে আক্রান্ত হবে। সব জেনেও তোদের বাপেরা পাবলিকলি যৌনপল্লীতে যেতো, গনোরিয়া রুগীর ছেলে অসুস্থ হবে জেনেও তোদের বাপেরা তোদের জন্ম দিয়েছে।কেউ কি তাদের থামাতে পেরেছিল? জেনেশুনে তারা নিজেদের সর্বনাশ করেছে, তোদের মায়েদের সর্বনাশ করেছে, অসুস্থ ঘিলুওয়ালা সন্তান জন্ম দিয়ে তোদের সর্বনাশ করেছে। তেমনি ধূমপান ছেলেমেয়ে যেই করুক, পাবলিকলি করুক নাহয় বাথরুমে বসে করুক, সকলের স্বাস্থ্যের জন্যই তা ক্ষতিকর। তার চেয়ে বরং বলো, কোন বাপেরা যৌনপল্লীতে যেতে পারবেনা, কেউ ধূমপান করতে পারবেনা। 
আজ পাঞ্জাবীদের পৌষ সংক্রান্তি উৎসবে আগুনের কুন্ডে মনের পাপ সব ছুঁড়ে দিয়ে শুদ্ধ হয়ে এলাম। হ্যাপি পৌষ সংক্রান্তি!  


আজ খুব সাধারণ চেহারার, সাধারণ বেশ-ভূষার এক কালো ভদ্রলোক আমার কাছে জানতে চাইলো, কীভাবে মোবাইল ফোনে মিনিট রিচার্জ করা যায়। আমি বুঝতে পারলাম, উনাকে হাজারবার দেখিয়ে দিলেও উনি ভুলে যাবেন। বললাম, " দাও, আমিই রিচার্জ করে দিচ্ছি, এবং শিখিয়ে দিচ্ছি, কিন্তু যদি ভুলে যাও, অসুবিধা নেই, আমাদের কাছে নিয়ে এসো, মিনিট রিচার্জ করে দেবো।
লোকটি বলে, " না, সবাই দেয়না। কাল এনেছিলাম, অন্য একটি মেয়ে ছিল, সে বলেছে, কার্ডের পেছনে লেখা ইন্সট্রাকশান দেখে দেখে যেন আমি নিজেই করে নেই।
আমি চেষ্টা করেছি, কিন্তু পারিনা।"
বললাম, " ঠিক আছে, আমি লিখে দেই কীভাবে করতে হয়, তারপরেও যদি না পারো, আমি তো আছি।"
ভদ্রলোক বলল, " তোমার আশেপাশে যারা থাকে, তুমি তাদের সবাইকে নিশ্চয়ই আনন্দ দাও, তোমার ব্যবহারে নিশ্চয়ই তোমার নিকটজনেরা খুব খুশী, তাইনা?"
আমি হেসে দিলাম, বললাম, " আমার ব্যবহারে মানুষরা খুশী হয় কি না জানিনা, তবে আমি চেষ্টা করি সবাইকে খুশী করতে। কিন্তু সব মানুষকে তো আর খুশী করা যায়না। দূরের মানুষদের খুশী করা সহজ, কারণ তারা তো আমার এক মুহূর্তের আচরণ দেখে আমাকে বিচার করে, এই যেমন তুমি, এক মুহূর্তের জন্য দেখা, আমি খুব ছোট্ট উপকার করলাম, কিন্তু তুমি ভীষণ খুশী হয়েছো।
কিন্তু কাছের মানুষরা তো আমাকে প্রতি মুহূর্তেই দেখছে, আমাকে ভাল মুডে দেখছে, আবার উগ্রচন্ডী রূপেও দেখছে। যখন কাছের মানুষের সাথে 'সোনামনা' করে কথা বলি, তখন তারা খুশী, যখন 'মাইরা ফালামু, কাইট্টা ফালামু' ব্যবহার করি, তখন তারা কীভাবে খুশী হবে, তুমিই বলো"।
ভদ্রলোক তার সাদামাটা চেহারাতেই এমন সুন্দর শিশুতোষ হাসি দিল যে আগের দিন যে মেয়েটি তার সাথে বৈরী আচরণ করেছিল, ইচ্ছে হলো, সেই মেয়ের সাথে আজকেই 'মাইরা ফালামু' আচরণ করবো ।


 জানুয়ারী ১৩

স্বাধীনতার ৪২ বছর পরও প্রজন্ম জেগে ওঠে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়! আজ তোমার দিন, কালকের দিনটা তোমার আর নাও থাকতে পারে!


সব কিছুরই শেষ থাকে, দানবেরও মৃত্যু হয়। 
রাক্ষসরাজ রাবণ কি শেষ পর্যন্ত বাঁচতে পেরেছিল! 
রাবণের চিতা নাকি আজও জ্বলে!


জানুয়ারি ১২

আগে বুঝিনি ফেসবুক একটি যুদ্ধক্ষেত্র, তাই সুরক্ষা ব্যুহ তৈরী করিনি। এখন বুঝেছি এখানে মানবের মাঝে দানবের বাস!


স্বাধীনতার ৪২ বছর পরও প্রজন্ম জেগে উঠে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়।
আজ তোমার দিন, কালকের দিনটা আর তোমার নাও থাকতে পারে

স্বাধীনতার ৪২ বছর পরও প্রজন্ম জেগে উঠে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়।
আজ তোমার দিন, কালকের দিনটা আর তোমার নাও থাকতে প
স্বাধীনতার ৪২ বছর পরও প্রজন্ম জেগে উঠে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়।
আজ তোমার দিন, কালকের দিনটা আর তোমার নাও থাকতে পারে

স্বাধীনতার ৪২ বছর পরও প্রজন্ম জেগে উঠে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হয়।
আজ ত
· 
মন্ত্রী এমপি নেতা উপনেতা পাতিনেতাগণ তা মাথায় রেখেছেন তো!০১৮ সালে নির্বাচন!! 
মন্ত্রী এমপি নেতা উপনেতা পাতিনেতাগণ তা মাথায় রেখেছেন তো!

২০১৮ সালে নির্বাচন!! 
মন্ত্রী এমপি নেতা উপনেতা পাতিনেতাগণ তা মাথায় রেখেছেন তো!
২০১৮ সালে নির্বাচন!! 
মন্ত্রী এমপি নেতা উপনেতা পাতিনেতাগণ তা মাথায় রেখেছেন তো!
২০১৮ সালে নির্বাচন!! 
মন্ত্রী এমপি নেতা উপনেতা পাতিনেতাগণ তা মাথায় রেখেছেন তো!

২০১৮ সালে নির্বাচন!! 
মন্ত্রী এমপি নেতা উপনেতা পাতিনেতাগণ তা মাথায় রেখেছেন তো!


13 comments:

  1. অবশ্যই আপনি মানুষের মাঝেই আছেন থাকবেন আমাদের হৃদয়ে। আপনি লিখবেন আপনার ব্লগেই, আপনার শুভাকাঙ্ক্ষীরা তা ঠিকই ফেসবুকে ছড়িয়ে দিবে ব্যপক ভাবে।

    ReplyDelete
  2. শুভকামনা দিদি । আশা করি সেই পশুশক্তির পতন হবে । আবার ফিরে আসবেন আপনি ফেসবুকে । ততোদিন ব্লগেই চলুক লেখালেখি ।

    ReplyDelete
  3. বিপুল সরকারJanuary 11, 2018 at 7:09 PM

    শুভকামনা দিদি। ওই মানুষগুলোর জন্য করুণা হয়,বিবেকহীন মানুষতো পশুই। লিখে যান দিদি, থেমে যাবেননা। সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলেই আমরা জানি। ভালো থাকুন দিদি, ঈশ্বর মঙ্গল করুন।

    ReplyDelete
  4. দিদি, তোমার ব্লগের লেখা পড়তে শুরু করেছি। তুমি এখন থেকে ব্লগে নিয়মিত লিখবে।

    ReplyDelete
  5. তুমি আবার ফিরবে ফেসবুকে!
    আবার হবে সব আগের মতো তোমার কাছে,
    আবার...বার বার...!

    ReplyDelete
    Replies
    1. ফেসবুকে ফেরা হোক বা নাই হোক, তোমাদের মাঝে যে কোনভাবে থাকবোই।

      Delete
  6. আমরাও সাথেই আছি, ছিলাম থাকবো। শুভ কামনা

    ReplyDelete
  7. পৃথিবীতে আমি নিজেকে চিরকাল বিশেষ বা স্প্যাশাল ভেবে এসেছি এতোকাল ধরে,
    সৎ ও সুখী থাকার পথে এটুকুই ছিলো সম্বল আমার,
    ফেসবুকে এসে তুমি আরোও অল্পো কিছু
    মানুষকে বন্ধুতে পেয়ে আমি ধন্য থেকেছি
    দাপিয়ে বেড়িয়েছি আজ প্রায় ৫
    বছর ধরে,
    দেশে সমাজে পরিবারে মানুষের ব্যাক্তিত্বের
    চরম অবক্ষয় দেখে শুনে ঠিক থেকেছি,
    আমার অমৃত শক্তির আধার কি তা
    সনাক্ত করে নিতে পেরেছি,

    তুমি আর
    তোমরা ফেসবুকের বন্ধুরাই আমার সে শক্তির
    উৎস হয়ে আছো সেটা কে জানে...!
    আমি প্রভূতে বিশ্বাস করা শিখতে গিয়ে
    পুরো জতে বিশ্বাস করেছি
    কিছুতে অবিশ্বাস রাখিনি
    এসব জানে
    খোদাহ.......

    আজ কয়েকটাদিন
    ফেসবুকে আমার যে মন খারাপ?
    আমি কোনো ছবিও পাইনা ক্যামেরার সামনে
    তুলতে ?
    তোমাদের নিয়ে কিছু লিখতেও পারবো না
    বলেছে ওরা আজ,

    আমি চরম বে'শরম..আপা তোমরা জানো না,
    কিন্তু আজ কি কুক্ষনে ওদের
    ঐ মেসেজে শরম লেগেছে
    আমার,

    আমার
    চুড়ান্ত বিশ্বাসের ঈশ্বরে'র শরম লেছে আজ!
    এবার বিহিত হবে ওদের নয়তো পুরো
    ফেসবুকেরই......

    অনেক শ্রদ্ধা তোমার শীতলপাটির দু'পায়ে
    ভকলো থেকো,
    ---- এবং লেখো,

    'তুমি আমার ফেভরেট অথোর'







    ReplyDelete
  8. লাভ ইউ ওয়াহাব!

    ReplyDelete